ই-কমার্স এর ইতি কথা - আমার জানা অজানা কথা
কমার্স / ব্যবসার ইলেক্ট্রনিক্স র্ভাসন । এটা করা যেতে পারে ফেইসবুকে , টুইটার , সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর মাধ্যমে । আবার আপনি নিজেস্ব ওয়েব সাইটের মাধ্যমেও করতে পারেন এই ব্যবসা । বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৯ হাজার ফেইসবুক পেইজ এবং ১০০০+_ ওয়েব সাইট আছে যারা ব্যবসা করছে ।
বাংলাদেশ না দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ গুলোর একটা প্রধান সমস্যা হলো এরা জোয়ারে ভাসতে পচন্দ করে , যখন যার জোয়ার আসে তখন তার পিছেই ছুটে , আর এর ফলে কিছু লোক ঠিক লোক বলা যাবে না , অসাধু লোক আপনার বিশ্বাস কে পুজি করে তাদের স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করে , বর্তমানে বাংলাদেশে ই-কমার্স জোয়ার চলছে , আর তাই প্রতি নিয়ত অনেক নতুন উদ্দোক্তা এই সেক্টরে আসছে , আবার এরই মধ্যে অনেকেই ব্যবসা গুটিয়ে নিজের পথ ধরেছেন ।
আসল কথা হচ্ছে আপনি যাই করেন না কেন , যেখানেই যান না কেন , তার জন্য দরকার ওই সেক্টর কিংবা ওই অবস্থান সর্ম্পকে ভালো ভাবে জেনে নেওয়া , আর তা না হলে আপনাকে অনেক বড় লোকসানের নিছে পড়তে হবে । ই-কমার্স নিয়ে ইংরেজি অনেক আর্টিকেল আছে , এখন বাংলাতেও অনেক আর্টিকেল তৈরি হয়েছে । যাই হোক এই বার আমরা আলোচনায় আসি ।
ই-কমার্সের ইতি কথা বলতেই চলে আসে ই-কমার্সের ইতিহাস । ই-কমার্স কি কেন , এই সব নিয়ে পূর্বে ও অনেক বার আলোচনা করেছি । তারপরও যদি কারোর কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে প্রশ্ন কইরেন উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো , তবে হ্যাঁ অবশ্যই যদি ওই বিষয় সর্ম্পকে আমার জানা থাকে ।
ই-কমার্স ইতিহাস :
১৯৭১ মতান্তরে ১৯৭২ সালে ARPANET ব্যবহার করে মারিজুয়ানা বিক্রি হয় স্ট্যানফোর্ড আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ল্যাব এর স্টুডেন্টদের সাথে ম্যাসাচুসেট ইন্সটিটিউট অফ টেকনলজির স্টুডেন্টদের মধ্যে।
১৯৭৯ সালে মাইকেল অলড্রিচ প্রথম অনলাইন শপিং এর ডেমো দেখান।
১৯৮১ সালে থমসন হলিডে ইউকে ইনস্টল করে প্রথম বিজনেস টু বিজনেস অনলাইন শপ...
১৯৮২ সালে ফ্রেঞ্চ টেলিকম কোম্পানী মিনিটেল তাদের অনলাইন অর্ডার নেয়া শুরু করে।
১৯৯০ সালে WWW এর জনক টিম বার্নারস লি প্রথম ওয়েব ব্রাউজার শুরু করে যা ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব নামে পরিচত।এর ফলে ইন্টারনেট জগতে বিল্পব সুচনা হয়,অনলাইন শপিং বা ইকমার্স যাত্রা শুরু করে।
১৯৯২ সালে বুক স্ট্যাকস আনলিমিটেড বুকস ডট কম নামে প্রথম ইকমার্স শুরু করে অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসিং ব্যবহার করে।
১৯৯৫ সালে জেফ বেজস শুরু করেন ইকমার্স জায়ান্ট আমাজন ডট কম। ডেল এবং সিসকো ও তাদের অনলাইন ট্রাঞ্জেকশন শুরু করেন।সাথে সাথেই শুর কয় নিলাম বা অকশন জায়ান্ট ইবের যাত্রা কম্পিউটার প্রোগ্রামার পিয়েরে অমিতদারের হাত ধরে,যা আগে অকশন ওয়েব নামে পরিচিত ছিল।
১৯৯৬ সালে আমাদের পাশের দেশ ইন্ডিয়াতে শুর হয় প্রথম ইন্ডিয়ান ইকমার্স সাইট ইন্ডিয়ামার্ট যা ছিল একটি বি টু বি ইকমার্স সাইট।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু করে চায়নার ইকমার্স জায়ান্ট আলিবাবা গ্রুপ।
২০০০ সাল মতান্তরে ১৯৯৮ বা ১৯৯৯ সালে আমাদের দেশ বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ইকমার্স সাইট,নাম মুন্সিজি ডট কম।
২০০১ সাল।আলিবাবা ডট কম লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়।
২০০৩ সালে আমাজন প্রথম লাভের মুখ দেখে এবং তারা প্রথম বাৎসরিক প্রফিট ঘোষনা করে।
২০১১ সালে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ইকমার্স সাইট এখনি ডট কম এবং আজকের ডিল ডট কম।
২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইকমার্স সাইট রকমারি ডট কম।ফেসবুক থেকেও শুরু হয় ইকমার্সের মত করে অনলাইন শপিং।ছোট ছোট উদ্যক্তারা ফেসবুক কমার্স থেকে ইকমার্সে ধাবিত হন।যাত্রা শুরু করে টিশার্ট নিয়ে টিজোনবিডি,রুপকথাজামদানি,আমারগ্যাজেট,সিভি স্ট্রিট সহ অনেক সাইট।এসময় ফেসবুক কেন্দ্রিক উদ্যক্তারাই ইকমার্স কে পন্য বা সার্ভিস সাপ্লাই করে ইকমার্স কে এগিয়ে নিয়ে যান।
২০১৩ সালে বাংলাদেশে ইকমার্স জগতে তৈরী হয় নতুন দিগন্ত।বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক,ব্যাসিস ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ইকমার্স কে জনপ্রিয় করতে শুরু করে নানান কর্মসুচি,মেলা সেমিনার ইত্যাদি।কম্পিউটার জগত নামে ম্যাগাজিন ইকমার্স মেলা করে ঢাকা সহ বাংলাদেশের অনেক অংশে।যাত্রা শুরু করে আরেকটি জনপ্রিয় ইকমার্স সাইট প্রিয়শপ ডট কম। বিদেশী মাল্টি মিলিয়ন ডলার কোম্পানী গুলো আসতে শুরু করে আমাদের দেশে।
২০১৪ তে ইকমার্স বেশ জনপ্রিয়,কুরিয়ার সার্ভিস,পেমেন্ট গেটওয়ে সহ ইকমার্সের জন্য দরকারী অনেক ইনফ্রাস্টাকচার ছাড়াই ইকমার্স এগিয়ে যেতে থাকে।বাইরের কোম্পানী গুলো বাংলাদেশে মিলিয়ন ডলার ইনভেস্টের প্রতিযোগিতায় নেমে পরে।
চলুন এই বার দেখে নেই ই-কমার্স বিজনেস মডেল সর্ম্পকে :
১৯৭১ মতান্তরে ১৯৭২ সালে ARPANET ব্যবহার করে মারিজুয়ানা বিক্রি হয় স্ট্যানফোর্ড আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ল্যাব এর স্টুডেন্টদের সাথে ম্যাসাচুসেট ইন্সটিটিউট অফ টেকনলজির স্টুডেন্টদের মধ্যে।
১৯৭৯ সালে মাইকেল অলড্রিচ প্রথম অনলাইন শপিং এর ডেমো দেখান।
১৯৮১ সালে থমসন হলিডে ইউকে ইনস্টল করে প্রথম বিজনেস টু বিজনেস অনলাইন শপ...
১৯৮২ সালে ফ্রেঞ্চ টেলিকম কোম্পানী মিনিটেল তাদের অনলাইন অর্ডার নেয়া শুরু করে।
১৯৯০ সালে WWW এর জনক টিম বার্নারস লি প্রথম ওয়েব ব্রাউজার শুরু করে যা ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব নামে পরিচত।এর ফলে ইন্টারনেট জগতে বিল্পব সুচনা হয়,অনলাইন শপিং বা ইকমার্স যাত্রা শুরু করে।
১৯৯২ সালে বুক স্ট্যাকস আনলিমিটেড বুকস ডট কম নামে প্রথম ইকমার্স শুরু করে অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসিং ব্যবহার করে।
১৯৯৫ সালে জেফ বেজস শুরু করেন ইকমার্স জায়ান্ট আমাজন ডট কম। ডেল এবং সিসকো ও তাদের অনলাইন ট্রাঞ্জেকশন শুরু করেন।সাথে সাথেই শুর কয় নিলাম বা অকশন জায়ান্ট ইবের যাত্রা কম্পিউটার প্রোগ্রামার পিয়েরে অমিতদারের হাত ধরে,যা আগে অকশন ওয়েব নামে পরিচিত ছিল।
১৯৯৬ সালে আমাদের পাশের দেশ ইন্ডিয়াতে শুর হয় প্রথম ইন্ডিয়ান ইকমার্স সাইট ইন্ডিয়ামার্ট যা ছিল একটি বি টু বি ইকমার্স সাইট।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু করে চায়নার ইকমার্স জায়ান্ট আলিবাবা গ্রুপ।
২০০০ সাল মতান্তরে ১৯৯৮ বা ১৯৯৯ সালে আমাদের দেশ বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ইকমার্স সাইট,নাম মুন্সিজি ডট কম।
২০০১ সাল।আলিবাবা ডট কম লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়।
২০০৩ সালে আমাজন প্রথম লাভের মুখ দেখে এবং তারা প্রথম বাৎসরিক প্রফিট ঘোষনা করে।
২০১১ সালে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ইকমার্স সাইট এখনি ডট কম এবং আজকের ডিল ডট কম।
২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইকমার্স সাইট রকমারি ডট কম।ফেসবুক থেকেও শুরু হয় ইকমার্সের মত করে অনলাইন শপিং।ছোট ছোট উদ্যক্তারা ফেসবুক কমার্স থেকে ইকমার্সে ধাবিত হন।যাত্রা শুরু করে টিশার্ট নিয়ে টিজোনবিডি,রুপকথাজামদানি,আমারগ্যাজেট,সিভি স্ট্রিট সহ অনেক সাইট।এসময় ফেসবুক কেন্দ্রিক উদ্যক্তারাই ইকমার্স কে পন্য বা সার্ভিস সাপ্লাই করে ইকমার্স কে এগিয়ে নিয়ে যান।
২০১৩ সালে বাংলাদেশে ইকমার্স জগতে তৈরী হয় নতুন দিগন্ত।বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক,ব্যাসিস ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ইকমার্স কে জনপ্রিয় করতে শুরু করে নানান কর্মসুচি,মেলা সেমিনার ইত্যাদি।কম্পিউটার জগত নামে ম্যাগাজিন ইকমার্স মেলা করে ঢাকা সহ বাংলাদেশের অনেক অংশে।যাত্রা শুরু করে আরেকটি জনপ্রিয় ইকমার্স সাইট প্রিয়শপ ডট কম। বিদেশী মাল্টি মিলিয়ন ডলার কোম্পানী গুলো আসতে শুরু করে আমাদের দেশে।
২০১৪ তে ইকমার্স বেশ জনপ্রিয়,কুরিয়ার সার্ভিস,পেমেন্ট গেটওয়ে সহ ইকমার্সের জন্য দরকারী অনেক ইনফ্রাস্টাকচার ছাড়াই ইকমার্স এগিয়ে যেতে থাকে।বাইরের কোম্পানী গুলো বাংলাদেশে মিলিয়ন ডলার ইনভেস্টের প্রতিযোগিতায় নেমে পরে।
চলুন এই বার দেখে নেই ই-কমার্স বিজনেস মডেল সর্ম্পকে :
ব্যবসা-থেকে-ব্যবসা (B2B):
ব্যবসা-থেকে-ব্যবসা ইলেকট্রনিক কমার্স সম্পাদিত হয় একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে। ৮০ শতাংশের (৮০%) মত ইলেকট্রনিক কমার্স ব্যবসা-থেকে-ব্যবসা প্রকার এর অন্তর্ভুক্ত।
ব্যবসা-থেকে-গ্রাহক (B2C):
ব্যবসা-থেকে-গ্রাহক ইলেকট্রনিক কমার্স সম্পাদিত হয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহকের মধ্যে। এই প্রকারে দ্বিতীয় সর্বাপেক্ষা বেশি ইলেকট্রনিক বাণিজ্য সম্পাদন হয়ে থাকে।
ব্যবসা-থেকে-সরকার (B2G):
ব্যবসা-থেকে-সরকার ইলেকট্রনিক কমার্স সম্পাদিত হয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় খাতের মধ্যে। এটি সাধারনত ব্যবহৃত হয়ে থাকে রাষ্ট্রীয় কেনা/বেচা, লাইসেন্স সংক্রান্ত কার্যাবলী, কর প্রদান ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
গ্রাহক-থেকে-গ্রাহক (C2C):
গ্রাহক-থেকে-গ্রাহক ইলেকট্রনিক কমার্স সম্পাদিত হয় একাধিক ব্যক্তি ও গ্রাহকের মধ্যে। ইলেকট্রনিক বাজার ও অনলাইন নিলাম এর মাধ্যমে সাধারণত এই ধরনের বাণিজ্য সম্পাদিত হয়।
মোবাইল কমার্স (m-commerce):
মোবাইল কমার্স ইলেকট্রনিক কমার্স সম্পাদিত হয় তারবিহীন প্রযুক্তি যেমন মোবাইল হ্যান্ডসেট বা পারসোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্টেন্ট (PDA) এর মাধ্যমে। তারবিহীন যন্ত্রের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের গতি ও নিরাপত্তা বৃদ্ধির সাথে সাথে এই ধরনের বাণিজ্য জনপ্রিয়তা লাভ করছে।গ্রাহক থেকে সরকার (সি টু জি) কখনো সরসরি জনগনের কাছ থেকে সরকার বিভিন্ন সেবার বিনিময় ফি বা কর নিয়ে থাকে। যখন এর মাঝে কোন মাধ্যমৈ থাকেনা তখন এটা গ্রাহক থেকে সরকার পক্রিয়া বলে বিবেচিত হয়।
ই-কমার্স এর কি খুব দরকার ?
এই প্রশ্নটা আমায় অনেকে করেছে , ভাই বাজার , বড় বড় শপিং সেন্টার থাকতে আবার ই-কমার্স এর দরকার কি ?
তাদের যে ভাবে বলেছি , আপনাদের কেউ সেই ভাবে বলি । উত্তরে আমি বলেছি ভাই আপনার অফিসে কি লিফট আছে ?
প্রশ্ন কর্তা : হ্যাঁ আছে , এর সাথে এর সর্ম্পক কি ?
সর্ম্পক অনেক । ভাই আপনার অফিসে তো সিড়ি ও আছে তাই না ?
প্রশ্ন কর্তা : হ্যাঁ আছে তো , সেতো সকল বিল্ডিং এই থাকে !!
ভাই যেহেতু সিড়ি আছে তবে আবার লিফট কেন ?
প্রশ্ন কর্তা : ভাই সেটাতো প্রযুক্তির কল্যাণ, আর তাতে তো আমাদের সময় বেছে যায় , কষ্ট বেচে যায় ।
হ্যাঁ তাই , ই-কমার্স ও আমাদের সময় এবং কষ্ট কমিয়ে দেয় । আর এটাও প্রযুক্তির একটা ভার্সন । ভাই শুনেন । আপনার এলাকায় বড় মার্কেট থাকতে পারে , কিন্তু দেখা গেলো আপনার ব্যস্ততার কারণে আপনি একদিনের জন্যেও সেই মার্কেটে যেতে পারেন নি , কিন্তু এই অনলাই মার্কেট এর মাধ্যমে আপনি যেখানেই থাকুন সেই মার্কেট এর পণ্য আপনি কিনতে পারবেন ।
এই কথা শুনার পর তিন হাত লাফ দিয়ে উঠে বললেন , তাহলে তো খুবই ভালো, বাই জানেন আমার না এই সব মার্কেট টার্কেট করতে ভালো লাগে না , তাহলে তো আর কথাই নাই ।
কিছুক্ষণ পর এক মুখ চিন্তা নিয়ে বললো ভাই , আর একটা কথা বলবো কিছু মনে করবেন , ঠিক আছে বলেন । ভাই তাহলে কি এই সব বড় মার্কেট গুলো বন্ধ হয়ে যাবে ? আহরে এতোগুলো টাকা খরচ করে করলো আর এখন .....। কিছু টা হাসি পাইছে.. কিন্তু খারাপ দেখায় তাই হাসি না , সাথে আরেকটা কথা ও মনে পড়ছে . যে “মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশী “।
আমিও একমুখ হাসি নিয়ে বললাম ভাই লিফট আসাতে কি লোক জন বাড়িতে সিড়ি দেয়না ?
হুম দেয়তো ...
জ্বি দেয় । আর এই মার্কেট গুলো ও থাকবে .. আবার অনলাইন মার্কেট ও থাকবে । আমাদের অনেক বিশেষজ্ঞ রা বলছে , এক সময় সব কিছুই অনলাইন হয়ে যাবে ।তখন অফলা্ইন কিছুই থাকবে না । ভাইরে এই সব ভুল ধারণা কেন দিচ্ছেন , আমিও মানি যে সব কিচু অনলাইন হবে , তাই বলে যে অফলাইন থাকবে না এই কথাটার সাথে একমত হতে পারলাম না , দুখিঃত, হয়তো বা আমি আপনাদের মতো মানুষের মন জয় করতে জানি না , বলেই বলেছি । অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসে গেছে তাই বলে যে প্রিন্ট মিডিয়া বন্ধ হয়ে যাবে ব্যাপার টা তা নয় । সকালের চা খেতে খেতে পেপার পড়ার মঝা কিন্তু অনলাইন মিডিয়া আপনাকে দিবে না । মার্কেট এ গিয়ে ঘুরে ঘুরে কিনের মাঝে যে মঝা আছে তা ও আপনাকে অনলাইন শপিং দিবে না । সুতরাং দুটাই থাকবে , হয়তো বা আমরা তখন শখ করে মার্কেটে যাবো , আর সময় বাচানোর জন্য অনলঅইন থেকে কেনা কাটা সেরে নিবো ,,,,,,
কিছুটা মনে হয় বুঝাতে পেরেছি , যদি বুঝাতে না পেরে থাকি তবে ক্ষমা করে দিবেন । আপনাদের এতো সময় নষ্ট করার জন্য । পরবর্তী পোষ্ট এর জন্য একটু অপেক্ষা করুন ।
ধন্যবাদ ।
তথ্য সূত্র : ইন্টারনেট , ইউকিপিডিয়া... ছবি : গুগল
Comments
Post a Comment