Posts

Showing posts from April, 2016

জামদানি কথা

Image
ইতি কথা : কার্পাস তুলা দিয়ে প্রস্তুত একধরনের পরিধেয় বস্ত্র। প্রাচীনকানের মিহি মসলিন কাপড়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে "জামদানি শাড়ি বাঙ্গালী নারীদের অতি পরিচিত। মসলিনের উপর নকশা করে জামদানি কাপড় তৈরি করা হয়। জামদানি বলতে সাধারণত‍ঃ শাড়িকেই বোঝান হয়। তবে জামদানি দিয়ে নকশী ওড়না, কুর্তা রুমাল, পর্দা প্রভৃতিও তৈরি করা হত। ১৭০০ শতাব্দীতে "জামদানি দিয়ে নকশাওয়ালা শেরওয়ানির প্রচলন ছিল। এছাড়া, মুঘল নেপালের আঞ্চলিক পোষাক রাঙ্গার জন্যও জামদানি কাপড় ব্যবহৃত হত।                                       "জামদানির প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায়, আনুমানিক ৩০০ খ্রিস্টাব্দে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে, পেরিপ্লাস অব দ্য এরিথ্রিয়ান সি বইতে এবং বিভিন্ন আরব, চীন ও ইতালীর পর্যটক ও ব্যবসায়ীর বর্ণনাতে। কৌটিল্যের বইতে বঙ্গ ও পুন্ড্র এলাকায় সূক্ষ্ম বস্ত্রের উল্লেখ আছে, যার মধ্যে ছিল ক্ষৌম, দুকূল, পত্রোর্ণ ও কার্পাসী। নবম শতাব্দীতে আরব ভূগোলবিদ সোলায়মান তার গ্রন্থ স্রিল সিলাই-উত-তওয়ারিখে রুমি নামের রাজ্যে সূক্ষ্ম সুতি কাপড়ের উল্লেখ পাওয়া যায়। তার বর্ণনা অনুসারে বোঝা যায়, রু

নির্মলেন্দু গুণের কবিতা

খোঁপায় পেনসিল পরা মেয়ে, কী সুন্দর রাধাচূড়া হয়ে চুল উঠেছে লতিয়ে। পেনসিলে দাঁতের দাগ, অবাধ্য চুলের চাপে বারবার খোঁপা খুলে গেলে হবেই তো রাগ। তার চেয়ে এক কাজ কর, খোঁপায় পেনসিল দিয়ে লিখ ফেলো একটি কবিতা। অালগা করো না খোঁপার বাঁধন-; যার খুশি পড়ে নেবে খোঁপা-বই খুলে।

সফল হওয়ার কোন র্শটকাট উপায় নেই ..

 সফলতা একটি দীর্ঘ মেয়াদী পক্রিয়া , আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে কেউ রাতারাতি সফল হয়ে যায় নি । আপনার যেমন কষ্ট হচ্ছে তাদেরও হয়েছিলো । আপনার কাছে যেমন মনে হচ্ছে পৃথিবী আপনার বিপক্ষে কাজ করছে তাদের কাছেও মানে হয়েছিলো , তারাও আপনার মতো এই পোড়ন সহ্য করেই আজ ইতিহাসের পাতায় স্থান নিয়েছে । বাজার থেকে কয়েকটি বই আর কিছু লোকের জ্ঞান মূলক কথা শুনলে আপনার মানে সফলতার প্রতি একটি লোভ জন্মাতে পারে । আপনার মনে হতে পারে কি সুন্দর ই না তাদের জীবন , তারা কত সুখী হ্যাঁ সত্যিই তারা সুখী কিন্তু সেটা আজ । আমিও চাইলে এখন আপনাদের এই রকম বিভিন্ন গল্প শুনাতে পারি , আর সেই গল্প পড়ে আপনারাও সফলতার জোয়ারে খানিকক্ষণ ভাসতে থাকবেন , কিন্তু যখন সেই জোয়ার শেষ হয়ে যাবে তখন আপনিও তলিয়ে যাবেন । এটাই বাস্তবতা , আমি মনে করি জোয়ার আপনাকে নয় আপনি জোয়ার কে ভাসান আর তাহলে ই আপনার জীবনও তাদের মতো হবে , পৃথিবী আপনাকে ও মনে রাখবে । চারদিক অন্ধকার মনে হচ্ছে , হতে পারে আপনার সব চেয়ে কাছের মানুষ টি আজ আপনার সাথে অন্য রকম ব্যাবহার করছে , আরে ভাই তাতে কি আজ আপনার কেউ না থাকতে পারে , আপনার জন্য কারো সময় না হতে পারে আর ফোন কেউ ধরছে না , এমনক

স্বপ্ন যাত্রা ……………

Image
                                 মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় , কথাটি অনেকেই মানে আবার অনেকেই মানে না , তাতে কি , আমি মানি , আর এইটুকু ও বিশ্বাস করি যে যার স্বপ্ন যত বড় তার চেষ্টা এবং সাহস ও তত বড় । একটা সময় টেলিভিশান এর ঢাকা শহরের বড় বড় বিল্ডিং গুলো দেখলে বিশ্বাস হতো না যে এমন সব বিল্ডিং আমার দেশে আছে । তখন খুব ছোট ছিলাম বলে ? না ! এখন যে বয়সে একটা ছেলে কম্পিউটার চালাতে পারে, পৃথিবীর অনেক কিছু সর্ম্পকে জানে মানে ক্লাস ৭ কি ৮ হলে মোটা মুটি অনেক কিছু সর্ম্পকে তাদের ধারণা হয়ে যায় , তখন আমার বয়স টাও তাই ছিলো , বেশী দিন আগের কথা নয়, আমার গৃহ শিক্ষক আমাদের টেলিভিশন এর কাছে যেতে দিতো না , তাছাড়া বাড়িতে ১ টা কি ২ টা টেলিভিশন ছোটেদের দেখতে দেওয়া হতো না , টেলিভিশন তারা খারাপ হয়ে যাবে তাই । আমি যখন ক্লাস ৭ এ তখন আমার প্রথম টেলিভিশন এর সাথে পরিচয় , অর্থাৎ ঘটনাটা তখনকারই , একবার বড় ভাইয়ের সাথে ঢাকায় আসার পর একটি বড় বিল্ডিং দেখতে গিয়ে রিকশা থেকে পড়ে যাওয়ার উপায় প্রায় , ভাইয়া না ধরলে সে দিন হয়তো মাথা পাটতো , আর না হয় সে দিন ই কোন গাড়ি এসে মেরে দিতো আর আমি সেই উপরে । আর এখন সেই আমি কিন

এখন শূধু নিজ দেশেই নয় , বহি বিশ্বে ও চাহিদা বাড়ছে, জামদানির....

Image